বাচ্চারা গড়ে ৮ ঘন্টা ঘুমায়, বাকি যেটুকু সময় জেগে থাকে তার অর্ধেক সময়ই কাটে কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের সামনে! আঁতকে ওঠার মতো হলেও এটিই বাস্তবতা এখন। গেম খেলা থেকে শুরু করে কার্টুন দেখা – বাচ্চারা সবই এখন করে অনলাইনে। একটু বয়সীরা অনলাইন গেমস খেলে কিংবা ফেসবুক নিয়ে বসে থাকে। যাই করুক না কেন এভাবে বসে থাকতে থাকতে একসময় ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তি তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক না। অস্বাভাবিক বাবা-মায়েদের সেটা না জানা, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ না করা!
সন্তান ইন্টারনেটে বেশি সময় কাটালে তা নিয়ে চিন্তিত হওয়ারই কথা, তবে এতে আতংকিত হয়ে সন্তানকে মারধোর, ইন্টারনেট অ্যাকসেস একেবারে বন্ধ করে দেয়াটা বোধহয় বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। তারচেয়ে বরং কৌশলী হোন – সন্তানকে বুঝিয়ে বলুন ইন্টারনেটের ভালো-খারাপ সব দিক, নিয়ম মাফিক ব্যবহার করলে সে নিয়মিত এই সুযোগ পাবে আর তা না করলে এই সুযোগ বন্ধ করে দিতে পারেন।