সময় আর পরিশ্রম সাশ্রয় করতে যুগ এখন অনলাইন ট্রেডিংয়ের। বাংলাদেশেও ক্রমশ প্রচলিত হচ্ছে অনলাইনে কেনাবেচা, লেনদেনের এই ধারা। ফলে, জনপ্রিয়তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আশংকাও। খুব একটা ভয় না পাইয়ে বলতে গেলেও একজন সাইবার দুর্বৃত্ত সিম্পল আপনার অনলাইন ট্রেডিং অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেলে দৈনিক ও অর্থনৈতিক জীবন দুটোই বিষময় করে তুলতে পারে।
তাই, অনলাইন ট্রেডিং নিরাপদ করে তুলতে এখানে তুলে ধরা হলো প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা:
ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় কৌশলে কাউকে সরাসরি প্রতারিত করার নাম স্পুফিং, আর যখন মেইলে কোনো ভুল লিংক পাঠিয়ে কাউকে প্রতারিত করা হয় তা ফিশিং। ফিশিংয়ের ক্ষেত্রে হ্যাকাররা ভিক্টিমের পরিচিত কোনো সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের আদলে হুবহু নকল ওয়েবসাইট তৈরি করে জরুরী কোনো বার্তা মেইল করে। সেই মেইলের সূত্র ধরে ভিক্টিম যখন তাতে প্রবেশ করতে যায়, হ্যাকাররা দূর থেকেই ভিক্টিমের ইউজার নেম, পাসওয়ার্ডসহ অন্যান্য গোপনীয় তথ্য যেমন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, এক্সপায়ার ডেট, সিকিউরিটি কী ইত্যাদি পেয়ে যায়।
ইমেইল খুলেই লটারিতে বিশাল ‘লটারি’ পেলেন, কিংবা জানতে পারলেন সাত সমুদ্র তেরো নদীর পাড়ে কোনো এক নিঃসঙ্গ বৃদ্ধ মারা যাওয়ার আগে আপনাকে তাঁর সমস্ত সম্পদের ‘উত্তরাধিকার’ করে গিয়েছেন! অথবা, ফেসবুক হোম স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ দেখলেন খ্যাত কোনো নায়ক বা উঠতি নায়িকার ‘লিকড’ ভিডিও, কিংবা পাঁচ মিনিটে ৫০০ টাকা ‘ইনকাম’ করার সুবর্ণ সুযোগ!! কী করবেন?
অনলাইন ট্রেডিং নিরাপদ করতে আরও যেসব নিয়ম মেনে চলা উচিত-