অনেকেই এখনও বিভিন্ন সফটওয়্যার এমনকি উইন্ডোজ, অফিস ইত্যাদিও পাইরেটেড বা ক্র্যাকড ব্যবহার করে থাকেন। এটি যেকোনো সময় ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনতে পারে। প্রয়োজনে ফ্রিওয়্যার ব্যবহার করা উচিত অথবা সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারের লাইসেন্সড ভার্সন।
পাইরেটেড সফটওয়ারের ক্ষতিকর দিকসমূহ
পাইরেটেড কপি বা ক্র্যাক ডাউনলোডের সময় মূল অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে অতিরিক্ত আরও সফটওয়্যার ডাউনলোডেড ও ইনস্টলড হয়। এসব অ্যাপ মূলত ব্যবহারকারীর উপর নজরদারির কাজে ব্যবহৃত হয়। এতে একান্ত তথ্য ও অজ্ঞাতে তোলা ছবি বেহাত হতে পারে।
পাশাপাশি, একটি নির্ধারিত সময় পর আপডেট এলে এসব অ্যাপ আর তা নিতে পারে না, এতে ব্যবহারকারী নতুন নতুন ফিচারস থেকে বঞ্চিত হয়।
তাই, হয় সংশ্লিষ্ট সফটওয়ারের লাইসেন্সড ভার্সন ব্যবহার করা উচিত অথবা সমপর্যায়ের ফ্রিওয়্যার (ওপেন সোর্স অর্থাৎ যেসবের লাইসেন্স সবার জন্য বিনামূল্যে উন্মুক্ত) ব্যবহার করা উচিত।