জরিপ বলছে, বাচ্চারা গড়ে ৮ ঘন্টা ঘুমায়, বাকি যেটুকু সময় জেগে থাকে তার অর্ধেক সময়ই কাটে কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের সামনে! আঁতকে ওঠার মতো হলেও এটিই বাস্তবতা এখন। গেম খেলা থেকে শুরু করে কার্টুন দেখা – বাচ্চারা সবই এখন করে অনলাইনে। তাই, বড়দের পাশাপাশি বাচ্চাদেরও অনলাইনে নিরাপদ থাকার জন্য দিয়ে রাখতে হবে প্রয়োজনীয় পরামর্শ।
বাচ্চাদের অনলাইন শিক্ষায় সবার আগে জানিয়ে দিতে হবে অন-স্ক্রিনে কীসে ক্লিক করছে তা দেখে ক্লিক করা।
নিজের কিংবা বাবা/মা ডিভাইস যারই হোক না কেন, রেখে উঠে যাওয়ার আগে অবশ্যই লক করে রেখে যেতে হবে।
সন্তানকে অবশ্যই এটা জানিয়ে দিতে হবে যে পাসওয়ার্ড কোনো অবস্থাতেই কারো সাথে শেয়ার করা যাবে না।
ফ্রি ওয়াইফাই থেকে তথ্য বেহাতসহ বিভিন্ন সাইবার অপকর্ম সংঘটিত হয় বলে বাসার বাইরে মোবাইল নেট ছাড়া নো অনলাইন গেমস!
অনলাইনে প্রতিটি অ্যাভাটারের পেছনে কোনো না কোনো মানুষ আছে, তাঁদের কেউ কেউ ভালো না হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাই না চিনে অনলাইনে কাউকে বিশ্বাস করা যাবে না।
আর সব কিছুর সঙ্গে সন্তানকে শুরু থেকেই এটা জানিয়ে দিতে হবে যে অনলাইনে করা কিছুই গোপনীয় থাকে না। পাশাপাশি, এটাও সন্তানকে জানিয়ে দিতে হবে- যে কথা সরাসরি কাউকে বলা যায় না তা অনলাইনেও কাউকে বলা ঠিক হবে না।