ইমেইল বা অন্য কোনো যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো গুরুত্বপূর্ণ খবর, সতর্ক বার্তা বা অবাক করার মতো কোনো সংবাদ, অফার বা বিজ্ঞাপনের সাথের লিংকে ক্লিক করতে বলে জনপ্রিয় কোনো ওয়েবসাইটের লগইন পাতার মতো হুবহু পাতা সাজিয়ে তাতে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য প্রবেশ করাতে বলাই ফিশিং।
মাছ ধরার ক্ষেত্রে যেমন ‘টোপ’ দিয়ে শিকার করা হয় তেমনি এখানেও বিভিন্ন রকম লোভ দেখিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়া হয় বলেই ইন্টারনেটে প্রতারণার এই কৌশলটির এমন নাম দেয়া হয়েছে।
স্পিয়ার ফিশিং
ফিশিংয়ের খুব পরিচিত মাধ্যম স্পিয়ার ফিশিং – ফেসবুক বা এমন সামাজিক মাধ্যমসমূহে খুঁজে নেয়া হয় টার্গেট। তারপর তাঁর পরিচিত কারো নামে খোলা হয় ফেক আইডি এবং সেই আইডি থেকে মজাদার বা গুরুত্তপূর্ণ কোনো তথ্য দেয়ার ছলে দেয়া হয় বিশেষ লিঙ্ক, আর এই লিংকে ক্লিক করা থেকেই শুরু হয় সর্বনাশের সূচনা!
ক্লোন ফিশিং
শুধু কি ফেসবুক আইডি বা ওয়েবসাইট ‘ফেক’ হয়? ইমেইলও কিন্তু নকল হয়! নকল ইমেইল আইডি দিয়ে পরিচিত বা প্রতিষ্ঠিত কোনো ব্যাংকিং বা এমন কোম্পানি সেজে মেইল পাঠিয়ে তথ্য সংগ্রহ করার কৌশল হচ্ছে এই ক্লোন ফিশিং।
হ্যোয়ালিং
এই কৌশল মূলত ব্যবহৃত হয় কোনো প্রতিষ্ঠানের বড় কর্তাদের ফাঁদে ফেলার জন্য। সাধারণত কাস্টমার সেজে বা আইনি সমস্যার কথা আলোচনার ছলে সংযুক্ত লিঙ্কে প্রবেশ করানোই এই ফিশিংয়ের লক্ষ্য।
নিরাপদ থাকার স্মার্ট টিপস: