ফেসবুকডটকম লিখতে গিয়ে এ এবং সি আগে-পরে হয়ে গেল কিংবা দুইটি ও এর বদলে তিনটি দিয়ে দিলেন, কী হতে পারে? ভুল লিখেছি – এটাই দেখাবে ভাবাটা স্বাভাবিক। কিন্তু অনেক সময় তা নাও হতে পারে, বিশেষত যদি কেউ আগে থেকে ভুল ঠিকানাটি নিয়ে বসে থাকে। সেক্ষেত্রে ঠিকানা ভুল করেও আপনি সেখানে গিয়ে দেখবেন ফেসবুকেই এসেছেন! এবারে ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ডও যথাস্থানে দিলেন, কিন্তু এ কী!! চেনা নিউজফিডের বদলে দেখলেন সেখানে কিছু পর্ন ভিডিও রাখা।
শুনে মনে হতে পারে, ভুলে ‘ভুল’ হয়েছে, ক্ষতি কী? নতুন উইন্ডো খুলে ঠিকঠাক অ্যাড্রেস টাইপ করলেই তো হলো। অবশ্যই, তবে ক্ষতি যা হওয়ার ইতোমধ্যে হয়ে গেছে! নতুন উইন্ডো খুলে ঠিকঠাক ঠিকানায় প্রবেশ করে প্রথমেই আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ডটি বদলে নিন। কেননা, ভুল করে চলে যাওয়া পাতায় আপনার দেয়া সব তথ্য চলে গেছে হ্যাকারের কাছে।
ব্যবহারকারী এভাবে লেখার ভুলে নকল সাইটে চলে যাওয়াকে বলা হয় টাইপোস্কোয়াটিং। হ্যাকাররা মূলত ব্যাংকিং ও সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে এই সুযোগ নিতে বসে থাকে।
টাইপোস্কোয়াটিং থেকে নিরাপদ থাকতে সচেতনতাই যথেষ্ট-
ব্যবহারকারীদের টাইপোস্কোয়াটিং থেকে নিরাপদ রাখতে ওয়েবসাইট মালিকদের করণীয়সমূহ-